পারস্পারিক বোঝাপড়া, বিশ্বাস,সম্মান একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক তৈরি করতে সাহায্য করে। ভারতীয় থেরাপিস্ট সাদাফ সিদ্দিকী সুন্দর এবং নিরাপদ সম্পর্ক তৈরি করতে প্রয়োজনীয় কিছু বিষয় জানিয়েছেন ‘হিন্দুস্তান টাইমসে’র এক প্রতিবেদনে।
দুর্বলতা: সঙ্গীর প্রতি দুর্বলতা যত বাড়ে ততই তার সাথে মানসিকভাবে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। অনেকসময় শৈশবের কোনো ট্রমা এবং অতীতের আঘাতমূলক অভিজ্ঞতার কারণে অনেকে একজনের প্রতি দুর্বলতা প্রকাশ করতে ভয় পায়। নিরাপদ সম্পর্কের ক্ষেত্রে সঙ্গীর ভয়, ভালো লাগা, মন্দ লাগা কিংবা তার আবেগকে মূল্য দিতে হবে।
সীমানা: সম্পর্কের ক্ষেত্রে উভয়ের জন্য নির্দিষ্ট সীমানা থাকা উচিত। সঙ্গীতে স্পেস দিতে হবে। এতে একে অপরকে বুঝতে এবং সীমা নির্ধারণ করতে সহায়তা করবে।ব্যক্তিত্ব: সম্পর্কের ক্ষেত্রে সঙ্গীর ব্যক্তিত্বের ব্যাপারেও মনোযোগী হতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে আবেগ, উচ্চাকাক্সক্ষা, মতামত, দৃষ্টিভঙ্গি এবং শখ। একটি সুস্থ সম্পর্ক তৈরিতে জানতে হবে কিভাবে অন্য ব্যক্তিকে সম্মান করতে হয়।
যোগাযোগ: পারস্পারিক যোগাযোগ সম্পর্কের মধ্যে আরও স্পষ্টতা তৈরি করতে সাহায্য করে। এর ফলে একে অন্যের চাহিদা, চাওয়া এবং প্রত্যাশা বুঝতে সহায়তা করে।
সম্মান: অন্যকে কীভাবে সম্মান করতে হয় তা জানা, তার সাথে ভালোভাবে কথা বলা এবং সচেতন হওয়া সম্পর্ককে উন্নত করে। পারস্পারিক সম্মান সম্পর্ককে স্বাস্থ্যকর এবং সুখী করতে অবদান রাখতে পারে।
এম ইউ