হিজরি সালের শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতটি মুসলমানরা শবেবরাত বা সৌভাগ্যের রজনী হিসেবে পালন করে থাকেন।
এ রাতটি ‘লাইলাতুল বরাত’ হিসেবেও পরিচিত। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে দেশে পালিত হবে পবিত্র শবেবরাত। ফারসি শব্দগুচ্ছ ‘শবেবরাতের’ বাংলা ভাগ্যরজনী। অনেক মুসলিমের বিশ্বাস, শাবানের ১৪ তারিখ রাতে পরবর্তী বছরের ভাগ্য নির্ধারিত হয়।
এ রাতকে মুসলিম উম্মাহ পালন করেন মহিমান্বিত ভাগ্যরজনী হিসেবে। শবেবরাতের আরবি লাইলাতুল বরাত। ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন, এ রাতে রয়েছে পাপমোচনের সুযোগ। নির্ধারিত হয় পরবর্তী বছরের হায়াত, রিজিক, আমল। আল্লাহর সান্নিধ্য ও ক্ষমালাভে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের মুসলমানরাও ইবাদত-বন্দেগি, জিকির-আসকার, মিলাদ মাহফিল, নফল নামাজ আদায় ও কোরআন তিলাওয়াতে মশগুল থাকেন শবেবরাতে। অনেকে মৃত স্বজনের কবর জিয়ারত করেন।
এদিকে, পবিত্র শবেবরাত উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। শবেবরাত সবার জন্য ক্ষমা, বরকত, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ বয়ে আনবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তারা।